By হাওয়ার্ড জিন, আগস্ট 26, 2020
থেকে সারাংশ জিন রিডার (সেভেন স্টোরিজ প্রেস, 1997), পৃষ্ঠা 369-372 -XNUMX
"আইন মেনে চলুন।" এটি একটি শক্তিশালী শিক্ষণ, প্রায়শই সঠিক এবং ভুলের গভীর অনুভূতিগুলি কাটিয়ে উঠতে এমনকি ব্যক্তিগত বেঁচে থাকার জন্য মৌলিক প্রবৃত্তিটিকে ওভাররাইড করার পক্ষে যথেষ্ট শক্তিশালী। আমরা খুব তাড়াতাড়ি শিখি (এটি আমাদের জিনে নেই) যে আমাদের অবশ্যই "দেশের আইন" মেনে চলতে হবে।
...
অবশ্যই সমস্ত নিয়মকানুন ভুল নয়। আইন মান্য করার বাধ্যবাধকতা সম্পর্কে একজনের অবশ্যই জটিল অনুভূতি থাকতে হবে।
আপনাকে যখন যুদ্ধে প্রেরণ করে আইনকে মেনে চলা ভুল বলে মনে হয়। হত্যার বিরুদ্ধে আইন মানা একেবারেই সঠিক বলে মনে হয়। সেই আইনটি সত্যিই মানতে আপনার উচিত সেই আইনটি মানতে অস্বীকার করা উচিত যা আপনাকে যুদ্ধে প্রেরণ করে।
তবে প্রভাবশালী আদর্শ আইন মানার বাধ্যবাধকতা সম্পর্কে বুদ্ধিমান এবং মানবিক পার্থক্যের কোনও অবকাশ রাখেনি। এটি কঠোর এবং পরম। ফ্যাসিবাদী, কমিউনিস্ট বা উদার পুঁজিবাদীই হোক না কেন এটি প্রতিটি সরকারের unণহীন নিয়ম।
হিটলারের অধীনে মহিলা ব্যুরোর প্রধান জের্ত্রুড শোল্টজ-ক্লিঙ্ক যুদ্ধের পরে নাৎসিদের ইহুদি নীতি সম্পর্কে একটি সাক্ষাত্কারককে ব্যাখ্যা করেছিলেন, “আমরা সর্বদা আইন মেনে চলি। আপনি আমেরিকা কি কি তাই না? এমনকি আপনি ব্যক্তিগতভাবে কোনও আইনের সাথে একমত না হলেও, আপনি এখনও এটি মানেন। নাহলে জীবন বিশৃঙ্খলা হত ”
"জীবন বিশৃঙ্খলা হবে।" আমরা আইন অমান্য করার অনুমতি দিলে আমাদের নৈরাজ্য হবে। এই ধারণাটি প্রতিটি দেশের জনসংখ্যায় অন্তর্ভুক্ত। গৃহীত বাক্যাংশটি হ'ল "আইন শৃঙ্খলা"। এটি এমন একটি বাক্য যা মস্কো বা শিকাগোতে হোক, পুলিশ এবং সেনাবাহিনীকে সর্বত্র বিক্ষোভ ছড়িয়ে দেওয়ার জন্য পাঠায়। ১৯ Gu০ সালে ন্যাশনাল গার্ডসম্যানদের দ্বারা কেন্ট স্টেট বিশ্ববিদ্যালয়ে চার শিক্ষার্থী হত্যার পিছনে এটি ছিল। ১৯৮৯ সালে যখন তারা বেইজিংয়ে কয়েক'শ বিক্ষোভকারী শিক্ষার্থীকে হত্যা করেছিল তখন চীনা কর্তৃপক্ষের এই কারণটি ছিল।
এটি এমন একটি বাক্য যা বেশিরভাগ নাগরিকের কাছে আবেদন করে, যারা তাদের নিজেরাই কর্তৃত্বের বিরুদ্ধে শক্তিশালী অভিযোগ না থাকলে ব্যাধি থেকে ভয় পায়। 1960 এর দশকে, হার্ভার্ড আইন স্কুলের একজন শিক্ষার্থী বাবা-মা এবং প্রাক্তন ছাত্রদের এই শব্দগুলি দিয়ে সম্বোধন করেছিলেন:
আমাদের দেশের রাস্তাগুলি অশান্তিতে রয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়গুলি শিক্ষার্থীদের বিদ্রোহ ও দাঙ্গায় ভরপুর। কমিউনিস্টরা আমাদের দেশকে ধ্বংস করতে চাইছে। রাশিয়া তার শক্তি দিয়ে আমাদের হুমকি দিচ্ছে। এবং প্রজাতন্ত্র বিপদে পড়েছে। হ্যাঁ! ভিতরে এবং বাইরে থেকে বিপদ আমাদের দরকার আইন শৃঙ্খলা! আইনশৃঙ্খলা ব্যতীত আমাদের জাতি বাঁচতে পারে না।
দীর্ঘ প্রশংসা ছিল। সাধুবাদ মারা যাওয়ার পরে, ছাত্রটি চুপচাপ তাঁর শ্রোতাদের বলেছিল: "এই কথাগুলি ১৯৩২ সালে অ্যাডলফ হিটলার বলেছিলেন।"
অবশ্যই, শান্তি, স্থিতিশীলতা এবং শৃঙ্খলা কাঙ্ক্ষিত। বিশৃঙ্খলা ও হিংস্রতা নেই। তবে স্থিতিশীলতা এবং শৃঙ্খলা সামাজিক জীবনের একমাত্র পছন্দসই শর্ত নয়। ন্যায়বিচারও রয়েছে, যার অর্থ সমস্ত মানুষের সাথে ন্যায্য আচরণ, স্বাধীনতা ও সমৃদ্ধির সকল মানুষের সমান অধিকার। আইনের পুরোপুরি আনুগত্য সাময়িকভাবে শৃঙ্খলা আনতে পারে, তবে এটি ন্যায়বিচার আনতে পারে না। এবং যখন এটি না হয়, অন্যায়ভাবে আচরণ করা লোকেরা প্রতিবাদ করতে পারে, বিদ্রোহ করতে পারে, ব্যাধি সৃষ্টি করতে পারে, যেমনটি আমেরিকান বিপ্লবীরা অষ্টাদশ শতাব্দীতে করেছিলেন, যেমন উনিশ শতকে চীন শিক্ষার্থীরা করেছিল, যেমনটি এই শতাব্দীতে চীনা শিক্ষার্থীরা করেছিল এবং শ্রমজীবী মানুষ ছিল শতাব্দী জুড়ে প্রতিটি দেশে ধর্মঘট চলছে।
একটি জবাব
সুতরাং, এই ডাম্প ডাম্পস্টার সময়ে
ন্যায়বিচারের নামে
আমাদের অবশ্যই ক্রমবর্ধমান ঝুঁকি নিতে হবে
প্রতিরোধ অব্যাহত রাখতে।