মেদিয়া বেঞ্জামিন এবং নিকোলাস জেএস ডেভিস, অক্টোবর 29, 2020
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং মার্কিন সমর্থিত আমেরিকা যুক্তরাষ্ট্রের অঙ্গ সংগঠন (ওএএস) বলিভিয়া সরকারকে ক্ষমতাচ্যুত করার জন্য একটি সহিংস সামরিক অভ্যুত্থানকে সমর্থন করার এক বছরেরও কম সময়ের পরে, বলিভিয়ার জনগণ আন্দোলনকে সমাজতন্ত্র (এমএএস) পুনরায় নির্বাচিত করেছে এবং এটি শক্তিতে পুনরুদ্ধার করে।
বিশ্বজুড়ে দেশগুলিতে মার্কিন-সমর্থিত "শাসনব্যবস্থার পরিবর্তন" এর দীর্ঘ ইতিহাসে, তারা কীভাবে শাসিত হবে তার নির্দেশ দেওয়ার জন্য মার্কিন প্রচেষ্টা খুব দৃ a় ও গণতান্ত্রিকভাবে প্রত্যাখ্যান করেছে এমন মানুষ এবং দেশ খুব কমই আছে। অভ্যুত্থানের পরের অন্তর্বর্তীকালীন রাষ্ট্রপতি জিনাইন আয়েজ অনুরোধ করেছেন 350 মার্কিন ভিসা নিজের এবং অন্যদের জন্য যারা বলিভিয়ায় অভ্যুত্থানের ভূমিকার জন্য বিচারের মুখোমুখি হতে পারেন for
ক এর আখ্যান কারচুপির নির্বাচন 2019 সালে যে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং ওএএস বলিভিয়ায় অভ্যুত্থানকে সমর্থন করার জন্য পদক্ষেপ নিয়েছিল তা পুরোপুরি সরিয়ে দেওয়া হয়েছে। এমএএসের সমর্থন মূলত গ্রামাঞ্চলে আদিবাসী বলিভিয়ানদের থেকে, সুতরাং এমএএস-এর ডানপন্থী, নব্য লিবারেল বিরোধীদের সমর্থনকারী উন্নত শহরবাসীর তুলনায় তাদের ব্যালট সংগ্রহ এবং গণনা করতে বেশি সময় লাগে।
গ্রামাঞ্চল থেকে ভোট আসার সাথে সাথে ভোটের গণনায় এমএএস-এর দুল চলছে। 2019 সালের বলিভিয়ার নির্বাচনের ফলাফলের এই অনুমানযোগ্য এবং সাধারণ প্যাটার্নটি নির্বাচন জালিয়াতির প্রমাণ হিসাবে, ওএএস আদিবাসী এমএএস সমর্থকদের বিরুদ্ধে সহিংসতার এক তরঙ্গ চালিত করার দায়িত্ব বহন করে যা শেষ পর্যন্ত কেবল ওএসকেই প্রতিনিধিত্ব করেছে।
এটি শিক্ষণীয় যে বলিভিয়ায় মার্কিন সমর্থিত ব্যর্থ অভ্যুত্থান মার্কিন সরকার পরিবর্তনের কার্যক্রমের চেয়ে আরও বেশি গণতান্ত্রিক পরিণতির দিকে পরিচালিত করেছে যা একটি সরকারকে ক্ষমতা থেকে সরিয়ে দিতে সফল হয়েছিল। মার্কিন পররাষ্ট্রনীতি নিয়ে ঘরোয়া বিতর্ক নিয়মিতভাবে ধরে নেওয়া হয় যে আমেরিকা সামরিক, অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক অস্ত্রের অস্ত্রাগার স্থাপনের সামরিক, অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক অস্ত্র জোরদার করার ক্ষমতা রাখে যেগুলি তার সাম্রাজ্যবাদী আদেশকে প্রতিহত করে।
বাস্তবে, এর অর্থ হয় পুরো-স্কেল যুদ্ধ (যেমন ইরাক ও আফগানিস্তান), অভ্যুত্থান ডি'আতাত (যেমন হাইতিতে, ২০০৯ সালে হন্ডুরাস এবং ২০১৪ সালে ইউক্রেন), গোপন এবং প্রক্সি যুদ্ধ (যেমন সোমালিয়া, লিবিয়া, সিরিয়া এবং ইয়েমেন) বা শাস্তিমূলক অর্থনৈতিক নিষেধাজ্ঞা (কিউবা, ইরান এবং ভেনিজুয়েলার বিপরীতে) - এগুলি সমস্ত লক্ষ্যযুক্ত দেশগুলির সার্বভৌমত্ব লঙ্ঘন করে এবং তাই আন্তর্জাতিক আইনের অধীনে অবৈধ।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র যে কোন শাসন ব্যবস্থাকে পরিবর্তিত করেছে তা নির্বিশেষে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের এই হস্তক্ষেপগুলি সেই দেশের কোনও মানুষের পক্ষে বা অতীতে অগণিত অন্যদের জীবনকে উন্নত করতে পারেনি। উইলিয়াম ব্লুম এর উজ্জ্বল 1995 বই, হত্যার আশা: মার্কিন সামরিক এবং সিআইএর হস্তক্ষেপ দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর থেকে ১৯৫৪ থেকে ১৯৯৫ সালের মধ্যে ৫৫ বছরে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ৫৫ টি অভিযানকে ক্যাটালগ করা হয়েছে Bl বলিভিয়ার মতো, এবং প্রায়শই তাদের প্রতিস্থাপন মার্কিন-সমর্থিত একনায়কতন্ত্রের সাথে: ইরানের শাহের মতো; কঙ্গোতে মবুতু; ইন্দোনেশিয়ার সুহার্তো; এবং চিলির জেনারেল পিনোশেট
এমনকি যখন লক্ষ্যবস্তু সরকার হিংস্র, দমনকারী সরকার হয় তখনও মার্কিন হস্তক্ষেপ সাধারণত আরও বেশি সহিংসতার দিকে পরিচালিত করে। আফগানিস্তানের তালেবান সরকারকে সরিয়ে নেওয়ার উনিশ বছর পরে আমেরিকা যুক্তরাষ্ট্র নেমে গেছে 80,000 বোমা এবং আফগান যোদ্ধা এবং বেসামরিক নাগরিকদের উপর ক্ষেপণাস্ত্র চালিয়ে কয়েক হাজার করে “হত্যা বা ক্যাপচার”রাতে অভিযান, এবং যুদ্ধ নিহত হয়েছে হাজারে একশ আফগানদের
2019 এর ডিসেম্বরে, ওয়াশিংটন পোস্ট এর একটি ট্রভ প্রকাশ করেছে পেন্টাগনের নথি প্রকাশ করে যে এই সহিংসতার কোনওটিই আফগানিস্তানে শান্তি বা স্থিতিশীলতা আনার বাস্তব কৌশলটির ভিত্তিতে নয় - এটি সবই নিষ্ঠুর ধরণের একটি “বরাবর muddling, ”মার্কিন জেনারেল ম্যাকক্রিস্টাল যেমন রেখেছিলেন তেমনই। এখন মার্কিন সমর্থিত আফগান সরকার এই "অন্তহীন" যুদ্ধের অবসান ঘটাতে রাজনৈতিক শক্তি ভাগাভাগির পরিকল্পনার সাথে শেষ পর্যন্ত তালেবানের সাথে শান্তি আলোচনায় রয়েছে, কারণ কেবল একটি রাজনৈতিক সমাধানই আফগানিস্তান এবং তার জনগণকে টেকসই, শান্তিপূর্ণ ভবিষ্যতের ব্যবস্থা করতে পারে কয়েক দশক যুদ্ধ তাদের অস্বীকার করেছে।
লিবিয়ায়, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং তার ন্যাটো এবং আরব রাজতন্ত্রবাদী মিত্ররা একটি সমর্থিত একটি প্রক্সি যুদ্ধ শুরু করার নয় বছর কেটে গেছে গোপন আক্রমণ এবং ন্যাটো বোমা হামলা অভিযান যা ভয়াবহ কুৎসা রটানোর দিকে পরিচালিত করেছিল এবং গুপ্তহত্যা লিবিয়ার দীর্ঘকাল উপনিবেশ বিরোধী নেতা মুয়াম্মার গাদ্দাফির কথা। আমেরিকা যুক্তরাষ্ট্র ও তার মিত্ররা গাদ্দাফিকে ক্ষমতাচ্যুত করার জন্য সশস্ত্র, প্রশিক্ষিত ও কাজ করেছিল এমন বিভিন্ন প্রক্সি বাহিনীর মধ্যে লিবিয়াকে বিশৃঙ্খলা ও গৃহযুদ্ধের মধ্যে ফেলে দেয়।
A সংসদীয় তদন্ত যুক্তরাজ্যে দেখা গেছে যে, "সামরিক উপায়ে শাসন পরিবর্তনের সুবিধাবাদী নীতিতে নাগরিকদের রক্ষার জন্য একটি সীমিত হস্তক্ষেপ" যার ফলে "রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক পতন, আন্ত-মিলিশিয়া এবং আন্ত-উপজাতি যুদ্ধ, মানবিক ও অভিবাসী সংকট বিস্তৃত হয়েছিল" মানবাধিকার লঙ্ঘন, এই অঞ্চল জুড়ে গাদ্দাফি শাসনের অস্ত্রের বিস্তার এবং উত্তর আফ্রিকার আইসিল [ইসলামিক স্টেট] এর বৃদ্ধি। "
লিবিয়ার বিভিন্ন যুদ্ধবিরোধীরা এখন স্থায়ী যুদ্ধবিরতির লক্ষ্যে শান্তি আলোচনায় জড়িত এবং, অনুযায়ী জাতিসংঘের রাষ্ট্রদূতকে “লিবিয়ার সার্বভৌমত্ব পুনরুদ্ধার করার জন্য স্বল্পতম সময়সীমার মধ্যে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠান করা” - ন্যাটো হস্তক্ষেপের ধ্বংস হওয়া খুব সার্বভৌমত্ব।
সিনেটর বার্নি স্যান্ডার্সের বৈদেশিক নীতি বিষয়ক উপদেষ্টা ম্যাথু ডাস পরবর্তী মার্কিন প্রশাসনের কাছে একটি ব্যবস্থা গ্রহণের আহ্বান জানিয়েছেন ব্যাপক পর্যালোচনা 9-11-পরবর্তী "সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে যুদ্ধ" এর পোস্টটি যাতে আমরা শেষ পর্যন্ত আমাদের ইতিহাসের এই রক্তাক্ত অধ্যায়ের পৃষ্ঠাটি ঘুরিয়ে দিতে পারি।
ডুস এই দুই দশকের যুদ্ধের বিচারের জন্য একটি স্বাধীন কমিশন চান যে "দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পরে আমেরিকা যুক্তরাষ্ট্র যে আন্তর্জাতিক মানবিক আইনের প্রতিষ্ঠা করতে সহায়তা করেছিল," এর ভিত্তিতে জাতিসংঘের সনদ এবং জেনেভা কনভেনশনে বর্ণিত ছিল। তিনি আশা প্রকাশ করেন যে এই পর্যালোচনা "মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র সামরিক সহিংসতা ব্যবহার করে এমন পরিস্থিতি এবং আইনী কর্তৃপক্ষ সম্পর্কে জোরালো জনগণের বিতর্ককে উত্সাহিত করবে।"
এই ধরনের পর্যালোচনা অপ্রতিরোধ্য এবং খারাপভাবে প্রয়োজন, তবে এটি অবশ্যই বাস্তবতার মুখোমুখি হতে হবে যে, "সন্ত্রাসবিরোধী যুদ্ধ" বিভিন্ন দেশগুলির বিরুদ্ধে মার্কিন "শাসনব্যবস্থা পরিবর্তন" অভিযানের এক বিস্তৃত বিস্তারে কভার সরবরাহ করার জন্য তৈরি করা হয়েছিল। যার বেশিরভাগই ধর্মনিরপেক্ষ সরকার দ্বারা পরিচালিত ছিল যাদের ১১ ই সেপ্টেম্বরের আল কায়েদার উত্থান বা অপরাধের সাথে কোনও সম্পর্ক ছিল না।
১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০০১ এর বিকেলে পেন্টাগনের এখনও ক্ষতিগ্রস্থ ও ধূমপান সংক্রান্ত একটি সভা থেকে সিনিয়র নীতি কর্মকর্তা স্টিফেন কাম্বোনের নেওয়া নোটগুলি প্রতিরক্ষা সচিবকে সংক্ষিপ্ত করা হয়েছে রুমসফেল্ডের আদেশ “… সেরা তথ্য দ্রুত পেতে। এসএইচ [সাদ্দাম হুসেন] একই সাথে যথেষ্ট হিট কিনা তা বিচার করুন - কেবল ইউবিএলই নয় [ওসামা বিন লাদেন]… বিশাল আকারে যান। সব ঝাড়ু। বিষয়গুলি সম্পর্কিত এবং না ”"
ভয়াবহ সামরিক সহিংসতা এবং গণহত্যার মূল্যে, বিশ্বব্যাপী সন্ত্রাসবাদের ফলে বিশ্বজুড়ে এমন দেশগুলিতে অর্ধ-সরকার প্রতিষ্ঠিত হয়েছে যেগুলি সরকারকে তুলনায় আরও বেশি দুর্নীতিগ্রাহী, কম বৈধ এবং তাদের অঞ্চল ও লোকদের রক্ষায় কম সক্ষম প্রমাণ করেছে যে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ক্রিয়াগুলি সরানো হয়েছে। উদ্দেশ্য অনুযায়ী মার্কিন সাম্রাজ্য শক্তি একীকরণ ও প্রসারণের পরিবর্তে সামরিক, কূটনৈতিক ও আর্থিক জবরদস্তির এই অবৈধ ও ধ্বংসাত্মক ব্যবহারগুলির বিপরীত প্রভাব পড়েছে, আমেরিকাটিকে আরও বিচ্ছিন্ন এবং বহুবিধ বিশ্বজুড়ে নিঃস্ব।
আজ, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, চীন এবং ইউরোপীয় ইউনিয়ন তাদের অর্থনীতি এবং আন্তর্জাতিক বাণিজ্যের আকারের তুলনায় প্রায় সমান, তবে তাদের যৌথ ক্রিয়াকলাপ বিশ্বব্যাপী অর্ধেকেরও কম অংশ নিয়েছে অর্থনৈতিক কার্যকলাপ এবং বহির্বাণিজ্য। কোন একক সাম্রাজ্য শক্তি অর্থনৈতিকভাবে আজকের বিশ্বে আধিপত্য বিস্তার করতে পারে নি কারণ শীঘ্র যুদ্ধের শেষে আমেরিকার অতি-আত্মবিশ্বাসী নেতারা যে আশা করেছিল এবং শীত যুদ্ধের সময় প্রতিদ্বন্দ্বী সাম্রাজ্যের মধ্যে দ্বি-দ্বিধা সংগ্রাম দ্বারা বিভক্ত তা নয়। এটি আমরা ইতিমধ্যে বাস করছি এমন একাধিক বিভক্ত পৃথিবী, ভবিষ্যতে কোনও সময় উদয় হতে পারে এমন একটি নয়।
এই বহুবিধ বিশ্ব আমাদের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ সাধারণ সমস্যাগুলির জন্য নতুন চুক্তি তৈরি করে এগিয়ে চলেছে, পারমাণবিক থেকে এবং জলবায়ু সংকট থেকে নারী ও শিশুদের অধিকারের প্রচলিত অস্ত্র। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘন এবং প্রত্যাখ্যান বহুপাক্ষিক চুক্তি আমেরিকান রাজনীতিবিদদের দাবি অনুসারে, এটি অবশ্যই নেতৃত্ব নয়, এটিকে একটি বহিরাগত এবং সমস্যা হিসাবে তৈরি করেছে।
জো বিডেন নির্বাচিত হলে আমেরিকান আন্তর্জাতিক নেতৃত্ব পুনরুদ্ধার করার বিষয়ে কথা বলেন, তবে এটি করার চেয়ে আরও সহজ বলা হবে। আমেরিকান সাম্রাজ্য তার অর্থনৈতিক ও সামরিক শক্তিকে একটি নিয়ম ভিত্তিক ব্যবহার করে আন্তর্জাতিক নেতৃত্বের কাছে পরিণত হয়েছিল আন্তর্জাতিক আদেশ বিশ শতকের প্রথমার্ধে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ পরবর্তী আন্তর্জাতিক আইনের নিয়ম সমাপ্ত হয়। কিন্তু আমেরিকা ধীরে ধীরে শীতল যুদ্ধ এবং শীত যুদ্ধ পরবর্তী বিজয়ের মধ্য দিয়ে একটি স্বচ্ছ ও ক্ষয়িষ্ণু সাম্রাজ্যের অবনতি ঘটিয়েছে যা এখন বিশ্বকে "সম্ভবত সঠিকভাবে" এবং "আমার পথ বা মহাসড়ক" এর মতবাদের দ্বারা হুমকির মুখে ফেলেছে।
২০০৮ সালে যখন বারাক ওবামা নির্বাচিত হয়েছিলেন, তখনও বিশ্বের বেশিরভাগ মানুষ বুশ, চেনি এবং "সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে যুদ্ধ" আমেরিকান নীতিতে একটি নতুন স্বাভাবিকের চেয়ে ব্যতিক্রমী হিসাবে দেখেছিলেন। ওবামা কয়েকটি বক্তৃতা এবং একটি "শান্তির রাষ্ট্রপতির" জন্য বিশ্বের মরিয়া প্রত্যাশার ভিত্তিতে নোবেল শান্তি পুরষ্কার পেয়েছিলেন। তবে ওবামার আট বছর, বিডেন, সন্ত্রাস মঙ্গলবার এবং and কিল তালিকা এরপরে ট্রাম্প, পেন্স, চার বছরের খাঁচায় থাকা শিশু এবং চীনের সাথে নতুন শীতযুদ্ধের ঘটনাচক্রে বিশ্বের সবচেয়ে খারাপ আশঙ্কা নিশ্চিত করেছে যে বুশ ও চেনিয়ের অধীনে দেখা আমেরিকান সাম্রাজ্যবাদের অন্ধকার দিকটি হ্রাস পেয়েছে।
আমেরিকার শক্তিশালী শাসনব্যবস্থার পরিবর্তন এবং যুদ্ধের হারিয়ে যাওয়া যুদ্ধের মধ্যে আগ্রাসন ও সামরিকতাকে তার আপাতদৃষ্টিতে দৃsha় প্রতিজ্ঞার সর্বাধিক দৃ concrete় প্রমাণ হ'ল মার্কিন সামরিক-শিল্প কমপ্লেক্সটি এখনও বহিস্কার করছে দশ পরবর্তী বৃহত্তম আমেরিকার বৈধ প্রতিরক্ষা প্রয়োজনের সমস্ত অনুপাতের বাইরে স্পষ্টতই বিশ্বের সামরিক শক্তি সম্মিলিত।
সুতরাং আমরা যদি শান্তি চাই তবে আমাদের যে কংক্রিট কাজ করতে হবে তা হ'ল আমাদের প্রতিবেশীদের বোমা ফাটানো এবং অনুমোদন দেওয়া এবং তাদের সরকারকে উৎখাত করার চেষ্টা করা; বিশ্বের বেশিরভাগ আমেরিকান সেনা প্রত্যাহার এবং সামরিক ঘাঁটিগুলি বন্ধ করা; এবং আমাদের সশস্ত্র বাহিনী এবং সামরিক বাজেট হ্রাস করার জন্য আমাদের সত্যিকার অর্থে আমাদের দেশকে রক্ষা করার দরকার, বিশ্বজুড়ে অর্ধ-পথ অবৈধ আগ্রাসনের যুদ্ধ না চালানো।
বিশ্বজুড়ে এমন লোকদের জন্য যারা দমনমূলক সরকারকে উৎখাত করার জন্য গণআন্দোলন গড়ে তুলছে এবং সরকার পরিচালনার এমন নতুন মডেল তৈরি করতে সংগ্রাম করছে যেগুলি ব্যর্থ নিওলিবারাল শাসনের প্রতিলিপি নয়, আমাদের সরকারকেই বন্ধ করতে হবে- হোয়াইট হাউসে যারা থাকুক না কেন – তার ইচ্ছা চাপিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করছি।
মার্কিন-সমর্থিত শাসনব্যবস্থার পরিবর্তনের উপর বলিভিয়ার জয় আমাদের নতুন বহুব্যাপী বিশ্বের উদীয়মান জন-শক্তির একটি প্রমাণ এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রকে সাম্রাজ্য পরবর্তী ভবিষ্যতে নিয়ে যাওয়ার লড়াই আমেরিকান জনগণেরও স্বার্থে। ভেনেজুয়েলার প্রয়াত নেতা হুগো শেভেজ একবার একজন সফরকারী মার্কিন প্রতিনিধিকে বলেছিলেন, "আমরা যদি সাম্রাজ্য কাটিয়ে উঠতে আমেরিকার অভ্যন্তরে নিপীড়িত মানুষদের সাথে একসাথে কাজ করি, তবে আমরা কেবল নিজেদেরকেই মুক্ত করব না, মার্টিন লুথার কিংয়ের লোকদেরও মুক্তি দেব।"
মেদিয়া বেনিয়ামিন এর কফাউন্ডার CODEPINK শান্তির জন্য, এবং সহ বেশ কয়েকটি বইয়ের লেখক অবিচারের রাজত্ব: মার্কিন সৌদি সংযোগের পিছনে এবং ইরানের অভ্যন্তরে: ইসলামী প্রজাতন্ত্রের ইরানের আসল ইতিহাস ও রাজনীতি. নিকোলাস জেএস ডেভিস একজন স্বতন্ত্র সাংবাদিক, কোডপিংকের গবেষক এবং এর লেখক আমাদের হাত রক্ত: ইরাকের আমেরিকান আক্রমণ ও ধ্বংস.
